অনুমতি না নিয়া ‘তুমি’ বলা সমস্যাজনক
আগে আমি এই 'তুমি' বলার প্রতিবাদ করতাম। দেখা গেল, বেশিরভাগ মানুষ এইটাকে আমার 'অভদ্রতা' হিসেবে নিতেছে।
মিনির মৃত্যুর অপেক্ষা
তারপর ওদেরকে একদিন ফেলায়া দেওয়া হইল। ওদের মায়ের ও আমার অনুপস্থিতিতে। পরিবারের সবাইকে আলাদা আলাদা ভাবে।
এমনও দিনে তারে বলা যায়
“এমন দিন কি কখনও আবার আসবে, যখন আমি খুশির স্রোতে ভুইলাই যাব যে হাত-পায়ের নখ বড় হইছে, এইগুলারে কাটা দরকার?"
‘ছোট ওয়ান’
তারপর আমাদের দুজনকে বলল পাশাপাশি বসে পড়তে। হাফসা বলল, ও আচ্ছা, উনি আমার কো-আর্টিস্ট। কুল!